Quantcast
Channel: ShopnoBaz Bangla Blog » Atique
Viewing all articles
Browse latest Browse all 6

আপনার ওয়েবসাইটের এসইও এর জন্য বিভিন্ন ধাপসমূহ

$
0
0
আসসালামুআলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমার আর্টিকেলগুলো সাধারণত নুতনদের জন্য লেখা হয়, এবারেরটিও তাই। আজকের লিখাটি হচ্ছে এসইও নিয়ে। আপনার ওয়েবসাইটের মাঝে আপনি এসইও করার লক্ষে যে কাজ গুলো করে থাকবেন, সেই কাজ গুলোকে বলা হচ্ছে অন পেইজ এসইও। এসইও করার প্রধান শর্ত হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটটি সম্পূর্ণরূপে তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইটের কাজ চলাকালীন এসইও করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। আর অফ পেইজ এসইও শুরু করার পূর্বে অন পেইজ এসইও ভালোভাবে সম্পন্ন করা উচিত। তা না হলে পুরো পরিশ্রম ভণ্ডুল হয়ে যেতে পারে। তাই তাড়াহুড়া না করে ধাপে ধাপে আগানো উচিত। অন পেইজ এসইও ধাপ-এক: প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনের আলাদা আলাদা পদ্ধতি রয়েছে সার্চ করার জন্য। তবে আমাদের প্রধান তিনটি সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে বেশী প্রাধান্য দিতে হবে। প্রধান তিনটি সার্চ ইঞ্জিন বলতে আমি বোঝাতে চাচ্ছি গুগল, ইয়াহু, বিং। অন পেইজ এসইও এর ক্ষেত্রে প্রথমেই যে কাজটি করতে হয় তা হলো কীওয়ার্ড রিসার্চ। এটির জন্য আমরা আমাদের পছন্দ মতো টুলস বা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারি। এছাড়া অন্যান্য এসইও কাজের জন্যও আমরা আমাদের পছন্দ মতো টুলস বা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারি। ধাপ-দুই: এর পরের কাজটি হলো মেটা ট্যাগ নির্বাচন করা। একটি সম্পূর্ণ মেটা ট্যাগের তালিকা দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। ধাপ-তিন: ধরুন আপনি একটি বাড়ি তৈরি করবেন। তবে সর্বপ্রথম আপনি কি করবেন? নিশ্চয়ই একজন প্রৌকোশলী দিয়ে বাড়ির ডিজাইন তৈরি করবেন। ঠিক তেমনি করে একটি ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বে আপনাকে ওয়েবসাইটটির কাঠামো তৈরি করতে হবে। প্রতিটি পেইজ থেকে যেন যেকোনো পেইজে সহজেই যাওয়া যায়, এমন বেবস্থা থাকা বাধ্যতামূলক। একজন ইউজার যাতে আপনার ওয়েবসাইটে হারিয়ে না যায় এবং খুব সহজে ইউজার যেন তার ইচ্ছা মতো পেইজে যেতে পারে তার জন্য একটি সাইটম্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। এক কথায় পুরো সাইটটি এমন ভাবে ডিজাইন করতে হবে যাতে ইউজার ও সার্চ ইঞ্জিন উভয়ের জন্য সুবিধা হয়। ধাপ-চার: ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে যা অনেকেই এড়িয়ে যায়। কিন্তু এই বিষয় গুলো কখনই এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। ওয়েবসাইট লোডিং স্পীড: ওয়েবসাইটটি লোড হতে কত সময় নিচ্ছে তার জন্য আমরা গুগল ইনসাইট ব্যবহার করতে পারি। ব্রাউজার উপযুক্ততা: ওয়েবসাইটটি প্রতিটি ব্রাউজার সমর্থন করছে কিনা তার জন্য আমরা ব্রাউজারল্যাব ব্যবহার করতে পারি। এইচটিএমএলের কার্যকারীতা: এইচটিএমএলের কার্যকারীতা পরীক্ষার জন্য আমরা w3 validator ব্যবহার করতে পারি। সিএসএসের কার্যকারীতা: সিএসএসের কার্যকারীতা পরীক্ষার জন্য আমরা w3 jigsaw ব্যবহার করতে পারি। কনটেন্ট পরীক্ষা: ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ইউনিক কিনা তা পরীক্ষার জন্য আমরা Copy Scape ব্যবহার করতে পারি। কনটেন্ট সমূহের ব্যাকরণ: কনটেন্ট সমূহের ব্যাকরণ পরীক্ষার জন্য আমরা Grammarly ব্যবহার করতে পারি। ধাপ-পাচ: পেইজ রেঙ্ক কিভাবে নির্ণয় করা যায়, এসইও এর বিভিন্ন টুলস: Check Page Rank Free Page Rank Checker PR Checker Check Page Rank i Web Tool PR Checker.net এছাড়া বিভিন্ন ব্রাউজারের জন্য অনেক প্লাগিন বা অ্যাডঅনস রয়েছে যা দিয়ে সহজে এসইও সংক্রান্ত সকল ডাটা পাওয়া যায়। ধাপ-ছয়: একটি ওয়েবসাইটের জন্য- একটি. Htaccess (হাইপারটেক্সট এক্সেস) ফাইল একটি ডিরেক্টরি-স্তরের কনফিগারেশন ফাইল, ওয়েব সার্ভার কনফিগারেশন পরিচালনার জন্য সাহায্য করে থাকে। XML সাইটম্যাপ: এই সাইটম্যাপটি সার্চ ইঞ্জিনের জন্য তৈরি হয়ে থাকে। Robots.txt: আপনি সার্চ ইঞ্জিনকে আপনার সাইটের কোন পেইজটিতে প্রবেশাধিকার দিবেন আর কোনটিতে দিবেন না তা নির্ধারণ করে। ধাপ-সাত: আপনার ওয়েবসাইট ইউজারকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য দুটি জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে: গুগল এনালাইটিক ও গোস্কয়ার্ড। ধাপ-আট: আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন এবং ডিজাইন ও অন পেইজের সব কাজ শেষ হলে সাইটটিকে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত করতে হবে। গুগল ও বিং এ কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি যুক্ত করবেন, সাইটম্যাপ যুক্ত করবেন। [...]

Viewing all articles
Browse latest Browse all 6

Trending Articles